যদি আপনিএকজন শরনার্থী / আশ্রয় প্রার্থী হয়ে থাক এবং তোমার পরীক্খা করা প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে নিম্নোক্ত তথ্য সমূহ হোয়াটস এপ (০১৯-২০৭৭০৪৫) / ইমেইল ([email protected]) করে পাঠিয়ে দিন
১. নাম
২. UNHCR কার্ড নাম্বার
৩. দেশের (মা্্রিভূমি) নাম
৪. ধর্ম
৫. গোত্র
৬. জন্ম তারিখ
৭. এববাহিক অবস্থা
৮. যোগাযোগের নাম্বার
৯. জরুরী যোগাযোগের নাম্বার/ সম্পর্ক
১০. বাড়ির ঠিকানা
১১. পেশা
১২. কোম্পানির নাম
১৩. কোম্পানির ঠিকানা
১৪. শিক্খাগত যোগ্যতা
১৫. বেতন (রিংগিত)
১৬. বিশেষ প্রয়োজন
১৭. কোন সমস্যার জন্য ডাক্তার দেখাচ্ছেন
১৮. কোন ৗষধ নিচ্ছেন ? কত বার ? দিনে একবার অথবা দুইবার ?
পরীক্ষা করা হয়েছিল
এমওএইচ আপনাকে আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে সনাক্ত করেছে । এমওএইচ এর কল পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন অথবা নিচের হট লাইনে যোগাযোগ করুন।
১০ জুন থেকে যারা বিদেশ থেকে এসেছে তাদেরকে ১৪ দিনের জন্য হোম কোয়ারাইনটাইন-এ থাকতে হবে
যদিও আপনি মনে করছেন যে এটা কভিড-১৯ নয়, কিন্তু সন্দেহ দুর করার জন্য এমওএইচ কে হটলাইনে যোগাযোগ করুন।
আপনার চিকিৎসা এবং পর্যবেক্ষণের জন্য অন্য জায়গা নিয়ে আসা হবে।
আপনি ১৪ দিনের জন্য বাড়ীতে আলাদা রুমে থাকবেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা আপনাকে দেখতে আসবে কিছুদিন পরপর।
আপনার চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হবে এবং নিয়মিত পরীক্ষা করা হবে।
আপনাকে রিলিজ বা ছেড়ে দেয়া হবে যদি পরপর দুইটি টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ আসে যা ২৪ ঘন্টা ব্যবধানে করা হবে ।
আপনাকে ১৪ দিন পর রিলিজ বা ছেড়ে দেয়া হবে।
১০ জুন, ২০২০ থেকে চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ, আদেশ এর ষষ্ট ধাপ শুরু হবে। এই আদেশে দেশের ভিতর ঘোরাফেরা অনুমতি দেয়া আছে। কিন্তু দেশের বাহিরে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয়নি। বিস্তারিত জানতে এখানে পড়তে থাকুন।
হ্যাঁ সরকার যে কোন শর্ত আরোপ করতে পারেন। তবে সন্দেহ হলে স্থানীয় কাউন্সিলের সাথে যোগযোগ করতে পারেন।
হ্যাঁ, আপনার নিজের গাড়ী চালানোর ব্যাপারে এমসিও-র অধীন থাকা আগের শর্তগুলো প্রত্যাহার করা হয়েছে।
হ্যা, ৪ মে ২০২০ হতে আরাম্ভ করে আপনাকে এমসিও আগের নির্দেশনা অনুযায়ী ১০ কিলোমিটার অতিক্রম করার অনুমতি প্রদান করেছে।
দয়া করে অনেক প্যাকেট একসাথে বা হঠাৎ বেশি পরিমানে কেনা থেকে বিরত থাকুন। সরকার সবাইকে আশ্বস্ত করেছেন, যে সকলের সুবিধার্থে মালামালের পর্যাপ্ত সরবরাহ এবং মুদি দোকানগুলো খোলা থাকবে।
সুপারমার্কেট এবং দোকানগুলোতে মানুষের ভিড়ে সংক্রামন রোগের ঝুকি থাকে। যেখানে মানুষের ভিড় থাকে সেই এলাকাগুলো এড়িয়ে চলুন।
হ্যা, কড়াকড়ি নির্দেশনা সহ স্থানীয় কাউন্সিলগুলি তাদের ক্ষমতাবলে হোটেলগুলোর জন্য অতিরিক্ত শর্ত আরোপ করতে পারে।
হ্যা, আপনাকে সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখতে হবে, মানুষের ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে, ভিড়ের মধ্যে মাস্ক পরতে হবে এবং ঘন ঘন হাত ধোয়ার জন্য বলা হচ্ছে ।
হ্যা, বেশিরভাগ খেলাধুলার ই অনুমতি দেয়া হয়েছে শুধুমাত্র শারিরীক স্পর্শজনিত খেলা ছাড়া । ১ জুলাই থেকে সুইমিং পুল ও ব্যবহার করা যেতে পারে ।
১ জুলা্ই থেকে সিনেমা শুরু হতে পারে ।অন্যান্য বিনোদন এবং সাংস্কৃতিক বিনোদন ব্যবসা যেমন পাবস্ কারওকে থিম পার্ক অথবা রাতের ক্লাব করার অনুমতি নাই।
হ্যা, আপনাকে মাসক ব্যবহার করতে উতসাহিত করা হয়েছে যদি আপনি মানুষের ভিড়ে বা গণপরিবহনে থাকেন । এটা বাধ্যতামূলক নয় যদি আপনার মধ্যে কোন লক্ষণ দেখা না যায়।
এটি একটি দন্ডনীয় অপরাধ। আপনাকে দন্ডবিধির ২৪ ধারায় সংক্রামন ব্যধি আইনে আদালতে গ্রেফতার দেখানো হবে এবং দোষী সাব্যস্ত হলে ৬ মাসের জেল এবং ১০০০ রিংগিত পর্যন্ত জরিমানা ও জেল হতে পারে।
১ জুলাই থেকে বিবাহ এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের অনুমতি দেয়া হয়েছে, অতিথি অনুর্ধ ২৫০ শর্ত শাপেক্ষে ।
মুসলিমদের জন্য মৃত্যুর জানাযাতে অংশগ্রহণ এবং এর জন্য শুধু মাত্র কাছের পরিবারগণ এবং মসজিদ অথবা সুরাওয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
মালেশিয়ানদের বিদেশ ভ্রমনের কোন অনুমতি নাই কিন্তু তারা দেশের ভিতর যাওয়া আসার জন্য ডমেস্টিক বিমান ব্যবহারের অনুমতি আছে।
স্থানীয় পুলিশ স্টেশন থেকে অনুমতি নিতে হবে যার মধ্যে বিমান ভ্রমন এর অনুমতি ও অন্তর্ভুক্ত আছে ।
১০ জুন হতে দেশের বাহির থেকে ফিরে আসা মালেশিয়ানদের ১৪ দিনের নিজস্ব তত্বাবধানে কোয়ারাইনটাইন এ থাকতে হবে। আগে তারা পৃথকভাবে কোয়ারাইনটাইন সেন্টারে ছিল।
বিদেশিরা মালেশিয়ার ভিতরে আসার অনুমতি নাই ।
মন্ত্রনালয় বলবে আপনার অফিস কে কি করা উচিৎ, এখন পর্যন্ত যা সিদ্ধান্ত হয়েছে তা হলো আক্রান্ত সনাক্তকৃত যায়গাগুলো জীবানুনাশক করা উচিৎ এবং পূনরায় ব্যবসা বানিজ্য চালু করা উচিত।
পূর্বের আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে, যাদের সাথে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শ থাকতে পারে অনুমান করা হয় তাদেরকে পরীক্ষা করা হয়েছে এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে তাদেরকে কোয়ারানটাইনে রাখা হয়েছে।
আপনার সন্দেহ থাকলে নীচের মন্ত্রনালয়ের হটলাইন গুলিতে যোগাযোগ করুন।
না, যারা গত ১৪ দিনে বাইরের কোন দেশ ভ্রমন করেছে অথবা করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে গেছে শুধু তাদেরকে কোয়ারেনটাইনে থাকার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
যদি আপনার আক্রান্ত হওয়ার সন্দেহ থাকে তাহলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হটলাইন গুলিতে যোগাযোগ করুন।
ক্লিনিকে বা হাসপাতালে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়া করার দরকার নাই ।
প্রথমে তুমি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হটলাইনে যোগাযোগ করে জেনে নাও যে তোমার পরীক্ষা করা লাগবে কি না । এই প্রাথমিক পরীক্ষাগুলি স্বাস্থ্য সেবার চাপ কমাতে সাহায্য করে।
সকল পরিবহন ৪ মে থেকে তাদের সাধারন সেবা চালু কতেছে
যখন সম্ভব সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখার জন্য একে অপর থেকে অন্ততপক্ষে এক মিটার দুরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
আপনি যদি গণপরিবহনে থাকেন তাহলে একে অপর থেকে মুখ ঘুরিয়ে রাখুন, বিশেষ করে যদি তারা হাচি বা কাশি দেয়।
অন্য ব্যক্তি আক্রান্ত হতে পারে যদি তারা এমন কোন জায়গা স্পর্শ করে যেখানে জীবানু কনা ছিল এবং পরে তারা তাদের মুখ মন্ডল স্পর্শ করে। ভাইরাসটি কোন যায়গায় সাধারনত ২ ঘন্টা বা কয়েকদিন জীবিত থাকতে পারে। এটা নির্ভর করে ঐ নিদিষ্ট যায়গা এবং তার তাপমাত্রার উপরে।
যদি আপনার লক্ষন থাকে তাহলে আপনি মাস্ক ব্যবহার করুন। নিয়মিত মাস্ক পরিবর্তন করুন এবং মাস্ক ব্যবহার করার পর এটাকে স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন, যদি স্পর্শ করে থাকেন তাহলে সাথেসাথে আপনার হাত ধুয়ে ফেলুন ।
আপনার হাত নিয়মিত সাবান এবং পানি দিয়ে ধৈাত করুন, অথবা যদি সম্ভব না হয় ৬০% এলকোহল যুক্ত সেনিটাইজার ব্যবহার করুন।
স্পর্শ করা স্থানগুলো জীবানুনাশক দিয়ে নিয়মিতভাবে মুছুন।